বাংলাদেশ ২৬ ওভারে সাত উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায়। সর্বেচ্চ ৪০ রান করেন এনামুল হক বিজয়। এছাড়া ২৭ বলে অপরাজিত ৩৩ রান করেন নাসির হোসেন। আশরাফুল ২৯ এবং ২৬ রান করে জহুরুল ইসলাম অমি।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দুর্দান্ত। উদ্বোধনী জুটিতেই আসে ৭৭ রান। মোহাম্মদ আশরাফুল সাজঘরের ফেরার পর পরই শুরু হয় বৃষ্টি। স্থানীয় সময় রাত ১০টা ২০ মিনিটে খেলা শুরু হয়। ওভার কাটা হয় ২৩টি। অর্থাৎ জয়ের জন্য ১৩.২ ওভারে বাংলাদেশকে করতে হবে ১০৫ রান। নাসির হোসেনের দৃঢ়তায় জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় টাইগাররা।
লঙ্কানদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের চতুর্থ জয় এটি। কিন্তু শ্রীলঙ্কার মাটিতে প্রথম। আর এই জয়ে ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবারের মতো লঙ্কানদের সঙ্গে সিরিজ ড্র করলো বাংলাদেশ।
এর আগে প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে ওয়ানডে ২০০ উইকেটের মাইলফল স্পর্শ করেছেন আবদুর রাজ্জাক। বৃহস্পতিবার শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে তৃতীয় ওয়ানডেতে ৬২ রানে পাঁচ উইকেট নেন এই স্পিনার। রাজ্জাকের দারুন বোলিংয়ের পরও পাল্লেকেলেতে নয় উইকেটে ৩০২ রান করেছে শ্রীলঙ্কা।
ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ১৬তম সেঞ্চুরি আদায় করেনিয়েছেন তিলকারত্নে দিলশান। লঙ্কান এই ওপেনারের ১২৫ রানের ইনিংসে ভর করে রানের পাহাড় গড়ে স্বাগতিকরা।
দিলশান ছাড়াও হাফ সেঞ্চুরি করেছেন কুশল পেরেরা। তবে মাত্র দুই রানের জন্য হাফ সেঞ্চুরি মিস করেছেন কুমার সাঙ্গাকারা। পেরেরা ৫৬, সাঙ্গাকারা ৪৮