বৃহস্পতিবার তাদের আদালতে সোপর্দ করে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হবে বলে জানান সিএমপির এই উপ-কমিশনার।
আটক একজনের নাম আনসারুল্লাহ একজনের নাম নিজাম উদ্দিন, বাবা আহমদ কবীর, বাড়ি সাতকানিয়া উপজেলার সোনাকানিয়ায়। সে চবির আইন বিভাগের স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থী।
অপরজনের নাম রোকন উদ্দিন, বাবা মৃত জামাল উদ্দিন। জেলার বাঁশখালী উপজেলায় তার বাড়ি। রোকন নগরীর চাঁদগাঁও এলাকার এক পোশাক কারখানার কর্মী।
তিনি জানান, তাদের কাছ থেকে ১৩টি জিহাদি বই ও দুটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে।
সিএমপির এই উপ-কমিশনার বলেন, আটক দুইজন এবিটির সক্রিয় কর্মী এবং ইতোপূর্বে আনসারুল্লাহর যে সদস্যরা গ্রেফতার হয়েছে, তাদের সঙ্গে বিভিন্ন বৈঠকে উপস্থিত ছিল আটক দুই ব্যক্তি। তিনি আরও বলেন, নিজাম উদ্দিন ছাত্রাবস্থায় ছাত্রশিবিরের রাজনীতিকে জড়িত ছিল। পরে আনসারুল্লায় এসেছে।
নিজাম উদ্দিনে পরিবারের দাবি, ২৮ আগস্ট মসজিদের দ্বিতীয় তলা থেকে সাদা পুলিশের পোশাক ধরে নিয়ে যায়। পরিতোষ তা অস্বীকার করেছেন। ২০ তারিখেই গ্রেফতার। নিজাম আনসারুল্লায় জড়িত বুঝতে পেরে পরিবার ভিন্ন খাতে নেওয়ার জন্য এ সংবাদ সম্মেলন করেছে।