মামলার নাম্বার দেওয়ানী মোকদ্দমা ১৬৪/২০১৬। এ প্রসঙ্গে মামলার বাদী মিজানুর রহমান জানান, জমির ক্ষতিপূরণের টাকা না বুঝিয়ে দিয়েই ড্রেজার দিয়ে মাটি ভরাটের কাজ শুরু করেছে। এছাড়া আমার জমিতে লাগানো ৩৯২টি গাছের জন্য ক্ষতিপূরণ দিবে না বলে জানানো হয়েছে আছে যার মূল্য প্রায় কোটি টাকা। ক্ষতিপূরণ পাবার দাবিতে আমি এর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছি।
মামলার অপর বাদী আরিফ হোসেন জানান, কৃষি জমি ভরাট করে যেকোন ধরনের স্থাপনা নির্মানে সরকারী নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পাওয়ার স্ট্যাশনের কাজ চলছে। আমরা চাই অবিলম্বে এই কাজ অন্য কোথাও সরিয়ে নেয়া হোক যাতে আবাদী কৃষি জমিতে আমরা তিন ফসল চাষ করতে পারি।
মামলা দায়েরের বেপারে অবগত জন জানিয়ে শ্রীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা যতন মারমা বলেন, বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য এ এলাকায় ৫ একর জায়গা অধিগ্রহন করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্থদের ক্ষতিপূরণ দেয়া শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকিদেরও দেয়া হবে বলে জানান এই কর্মকতা।