বাংলাদেশ-বঙ্গবন্ধু যেমন সমার্থক, তেমনি বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা ছিলেন সমার্থক। জীবনে-মরণে তারা ছিলেন একে অপরের পরিপূরক।’সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমদ।
বৃটেন থেকে বদরুল মনসুর.জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এক সময়ের রাজনৈতিক সচিব, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য, সাবেক মন্ত্রী ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি, ডাকসুর ভিপি তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারাজীবন আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা হয়েছেন। হয়েছেন বিশ্ব নেতা। আর পাশে থেকে তাকে প্রেরণা দিয়েছেন মহীয়সী নারী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বঙ্গমাতা ছায়ার মতো ছিলেন। বাংলাদেশ-বঙ্গবন্ধু যেমন সমার্থক, তেমনি বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা ছিলেন সমার্থক। জীবনে-মরণে তারা ছিলেন একে অপরের পরিপূরক। শনিবার রাতে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ আয়োজিত বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯০তম জম্মবার্ষিকী উপলক্ষে ভার্চুয়াল সভায় সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্ষিয়ান জননেতা সুলতান মাহমুদ শরীফ ।
যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক এর সঞ্চালনায় আলোচনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি শফিকুর রহমান চৌধুরী, যুক্তরাজ্যে আওয়ামীলীগের সহসভাপতি জালাল উদ্দীন, প্রফেসর আবুল হাসেম, হরমুজ আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নইম উদ্দিন রিয়াজ, মারুফ চৌধুরী, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ মিয়া, আবদুল আহাদ চৌধুরী, উপদেস্টা পরিষদের সদস্য দেওয়ান গউস সুলতান,যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক শাহ শামীম আহমেদ, প্রবাস কল্যান সম্পাদক আনছারুল হক, জনসংযোগ সম্পাদক রবিন পাল, তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক আবুল কালাম চৌধুরী, শিক্ও মানবসম্পদ সম্পাদক খসরুজ্জামান খসরু, শ্রম ও জনশক্তি সম্পাদক এ এস এম সুজন, মানবাধিকার সম্পাদক সারব আলী, ত্রান ও সমাজ কল্যান সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহের নিগার চৌধুরী মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ফয়জুর রহমান খান, শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আ স ম মিসবাহ, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ ছুরুক মিয়া, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক কাওসার আহমেদ চৌধুরী সহ প্রচার সম্পাদক লুৎফুর রহমান ছায়েদ, সহ যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। বঙ্গবন্ধুর সাবেক রাজনৈতিক সচিব তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধু কারাবন্দী অবস্থায় যে দুটি বই লিখেছিলেন- ‘কারাগারের রোজ নামচা’ ও ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ এই লেখনীর পেছনেও অনুপ্রেরণা দিয়েছেন বঙ্গমাতা। এই বই পড়লে দেখা যায়- বই দুটির পরতে পরতে বঙ্গমাতা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছায়ার মতো ছিলেন। তিনি বলেন, আমি বঙ্গমাতাকে কাছ থেকে দেখেছি। আন্দোলন সংগ্রামের প্রতি বঙ্গমাতার যে প্রেরণা সেটা আমার চলার পথের পাথেয়।