বর্ষীয়ান রাজনীতিবীদ.সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান, মরহুম আলহাজ্ব মিসবাহুদ্দোজা ভেলাই মিয়ার মৃত্যুতে ভার্চুয়াল শোক সভা অনুষ্ঠিত। ।
বদরুল মনসুর.
রাজনগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, রাজনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি, বর্ষীয়ান রাজনীতিবীদ আলহাজ্ব মিছবাহুদ্দোজা ভেলাই মিয়ার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অতি সসম্প্রতি ইউকে ২৬ শে টিভিতে বিকাল ৫ টায় ভার্চুয়াল শোক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২৬ শে টিভির চেয়ারম্যান বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও মৌলভীবাজার জেলার সাবেক ছাত্রনেতা আব্দুল আহাদ চৌধুরীর উপস্থাপনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান ও বিশেষ অতিথি হিসাবে স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন মৌলভীবাজার রাজনগর ৩ আসনের সাংসদ ও মৌলভীবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জননেতা নেছার আহমদ এমপি , রাজনগর উপজেলার পরিষদের চেয়ারম্যান ও রাজনগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ শাহাজান খান, ইউকে বিডি টিভির চেয়ারম্যান মৌলভীবাজার জেলার সাবেক ছাত্রনেতা কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব সাংবাদিক মোহাম্মদ মকিস মনসুর, মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের সদস্য মরহুমের ভাগনা রনক আহমদ. মৌলভীবাজার জেলার সাবেক ছাত্রনেতা ও হলহাম্বার আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক রাধা কান্ত ধর.
বঙ্গবন্ধু শিশু একাডেমি ইউকের সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক নজরুল ইসলাম. মৌলভীবাজারে মনু নদীতে ব্রিজ চাই ক্যাম্পেইনের এডমিন শেখ সালামত মেম্বার. ও মরহুমের বড় ছেলে রাজনগরের সাবেক ছাত্রনেতা রুপক আহমদ। পোগ্রামের সাবিক ব্যাবস্থাপনায় ২৬ শে টিভির
সি ই ও যুবনেতা জামাল আহমদ খান.।
প্রধান অতিথি জননেতা নেছার আহমদ এমপি তার বক্তব্যে বলেন মিছবাহুদ্দোজা ভেলাই মিয়া ছিলেন একজন ভালো মানুষ। একজন নামাজি সমাজসেবক ও দানশীল ব্যাক্তি একজন সালিসি বিচারক এবং আওয়ামী লীগের একজন নিবেদিত প্রাণ নেতা। উনার মৃত্যুতে রাজনগর উপজেলা ও মৌলভীবাজার জেলা রাজনীতিতে অপূরনীয় ক্ষতি হয়েছে বলে সকল বক্তারা অভিমত ব্যাক্ত করেছেন।
এখানে উল্লেখ্য যে মৌলভীবাজার রাজনগর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিছবাহুদ্দোজা ভেলাই মিয়ার মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিলো ৭৯ বছর।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ভেলাই মিয়ার পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, তিনি দীর্ঘদিন ধরে কিডনি এবং বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। বুধবার (২৪ মার্চ) রাত ১০টা ২০ মিনিটের দিকে রাজনগর গড়গাঁওয়ে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
এর আগে, ভোলাই মিয়া সিলেটের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি একাধিকবার রাজনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। জীবদ্দশায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন ও ধারণ করে রাজনগর উপজেলা আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করেছেন তিনি। মৃত্যুকালে তিনি ২ ছেলে ও ১ মেয়ে রেখে গেছেন।